যা আশা করি একটা নরমাল কোম্পানি থেকে ঐরকমই। ভালো খারাপ সবই আছে। কিন্তু খারাপ গুলা এমনও না যে চাকরি খুঁজতেসি সারাদিন

by Senior Engineer

Opt!m!zly

Positive

কফটিমাইজলী টাইপ কয়েকটা রিভিউ দেখে মনে হইসে পোলাপান জাস্ট মজা নিতে যারে পছন্দ করেনা তারে নিয়ে রিভিউ দিচ্ছে। তাই মনে হইলো একটা জেনুইন রিভিউ দেই।

আগে ভালো গুলা বলি।

গ্রোথ কিংবা ইঞ্জিনিয়ারিং চিন্তা করলে - আমার মনে হয় দুই একটা টেলকো কোম্পানি বাদ দিলে অপটিমাইজলী বাংলাদেশে বেস্ট। আমি লোকাল ৪ টা স্টার্টআপ এ কাজ করে আসছি। ফার্স্ট জব অপটিমাইজলী হইলে আপনি বুঝবেন না যে লোকাল কোম্পানির কালচার কত লিমিটেড আর খাস্তাখেউর। গত সাত বছরে আমি যা শিখি নাই, সেইটা এইখানে এসে আমি এক বছরে শিখসি। আমি আসলে অপটিমাইজলীতে আসছিলাম একটা ডিমোশন নিয়ে।এসে মনে হইসে ভুল করিনাই। এইখানে অনেক কাজ করার আর শিখার স্কোপ বানায়ে রাখসে।

এম এল টিম আছে। এআই প্রোডাক্ট আছে। এইখানের একেকটা টিম শুধু মাসে যেই পরিমাণ ইউজার লোড হ্যান্ডেল করে, সেইটা পুরা বাংলাদেশের সব কোম্পানি মিলে করেনা। ডেভ অপস, ডাটা পাইপলাইন, শত শত কোটি ইভেন্ট হ্যান্ডলিং, ম্যাসিভ ডিবি মাইগ্রেশন, লেটেস্ট স্ট্যাকে মাইগ্রেশন, ইত্যাদি অনেক ইন্টারেস্টিং কাজ আমি এইখানে এসে পাইসি যেইগুলো আগে শুধু আমরা আর্টিকেল পড়তাম। ভাই, দেখলেই মন ভালো হয়ে যায়। ইন্টারনাল পলিটিক্স নাই এইসব নিয়ে (মানে ম্যানেজার বলতে পারেনা যে এই কাজ তোমারে দিমুনা আমার নিজের লোক আছে)। আপনি যেই প্রজেক্ট করতে পারবেন সেইগুলো বললেই দিয়ে দেয়। এইগুলো দেখে ভালো লাগছে। কাজের পরেও নিজের প্রজেক্ট করতে দেয়।

বাংলাদেশে অবশ্য সবাই মনে করে এইটা শুধু ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি। ভাই, এইটা সত্য না। এইখানে ইঞ্জিনিয়ারের থেইকা বেশি একাউন্টেন্ট মনে হইসে আমার। অফিসে বসে এইটা লিখতেসি আর আমার আশেপাশে ইঞ্জিনিয়ার একটাও নাই। সবাই অন্য টিম। এইখানে গ্লোবাল অনেক কাজই হয়। আগে জানতামও না যে একটা স্যাস কোম্পানিতে এত মানুষ এত কি করে। ভালো লাগে বিষয়টা। আজকে বসে অনেকক্ষণ ধরে আমি আরেকজনের থেকে ওদের কন্টেইনারাইযেইশনের সেটআপ শিখসি। আমার টিমও না। ওরা আবার ইঞ্জিনিয়ার কিন্তু কাজ করে অন্য টিমের অন্য প্রোডাক্ট এর মেইনটেন্যান্স রিলেটেড। এইটা যে হইতে পারে তাও তো জানতাম না আগে। তাও সবাই অনেক হেল্পফুল।

এইখানে কিছু টিমের শুধু তিন সপ্তাহের লগ এর সাইজ বাংলাদেশের বেশিরভাগ কোম্পানির ডাটা সেন্টারে জায়গা হবেনা টাইপ। এইগুলো ভালো লাগে যে কোটি কোটি ব্যবহারকারী। যাই বানান, পরের দিন স্কেলেবল হইতে হয়। কোন পরে দেখমু টাইপ কাজ নাই। কোডের থেইকা বেশি টেস্ট লিখসি এই জীবনে প্রথম। অনেক টিম এইখানে ডাইরেক্ট মাইক্রোসফট কিংবা ডাইরেক্ট গুগুলের সাথে কাজ করে ছোট ছোট প্রজেক্টে। আর্লি একসেস পায় অনেক কিছুতে। ভালো লাগে দেখতে। যদিও আমি করিনা। কিন্তু দেইখাই ঢেকুর আসে।

যারা কমেন্ট করছে যে ওদের গ্রোথ নাই কারণ ওরা চাটে না - ওরা আসলে কাজ পারেনা কিন্তু এইটা মানতে রাজি না যে ওদের দিয়ে পরের লেভেলের কাজ হবেনা। দুই মাস আগেও আমি ৩৬ জনের প্রমোশন হইসে দেখসি। আর এইখানে প্রমোশনে বিশাল রেইজ দেয়। নামকাওয়াস্তে না। এইখানে পুরা স্ট্রাকচার করা ফিডব্যাক সিস্টেম। প্রতি ছয় মাসে রিভিউ হয়। জেনুইন রিভিউ করে এবং ফিডব্যাক দেয়। ন্যাচারালি সবাই খুবই কম্পিটিটিভ আর ট্যালেন্টেড - আপনি কাজ না পারলে আপনার দুই টাকার দাম নাই। এইটা সত্য। আপনার কোড কোয়ালিটি ভালো না হইলে ডাইরেক্ট মিটিং এর মধ্যে ধুয়ে দেয়। একবার এক পিআর এর মধ্যে আমি ৩৩ টা ফিডব্যাক খাইসি। আবার আরেক দিকে ইন্টার্ন টিম দেখসি এমএল প্রজেক্ট করে এইখানে। এইখানে এসে জীবনে প্রথম আমি দেখসি যে আমার ম্যানেজার এর উপরের ম্যানেজার আমাকে জিজ্ঞেস করে আমার লং টার্ম গোল কি আর সে আমাকে কীভাবে হেল্প করতে পারে। এই কালচার আগের কোম্পানিতে থাকতে বললে আমারে জায়গায় কোপাইত যে তুই কার পারমিশন নিয়ে ম্যানেজার এর উপরের ভিপির সাথে ক্যারিয়ার ডিসকাস করিস।

এমনিতে আমি একটা ভালো টিমে আরাম মতন কাজ করার স্কোপ পাই। ম্যানেজার আগে একটা লোকাল কোম্পানিতে ছিল তাই পুরা ওইরকম ব্যবহার করে বুঝি। অল্প বিস্তর প্যারা দেয় (রবিবার সকাল ১০ টায় উঠে জিজ্ঞেস করে যে উইকেন্ডে কি কাজ করসি, ঈদের ছুটির পর জিজ্ঞেস করসে যে ছুটিতে কি কাজ করলাম লিস্ট দিতে)। কিন্তু কোম্পানির কালচার এমন যে আমিও উত্তর দিতে পারি যে কিছুই করিনাই কাজ ছুটির দিন ল্যাপটপ রাইখা পদ্মা ব্রিজ দেখতে গেসিলাম। সবাই হাসে এমনে বলে ফেলি। পরে কোন ঘাড়ানি নাই এইসব বললে। বাট সব ম্যানেজার খারাপ না। অনেক টিমে ভালো আছে দেখসি। অনেককেই দেখি ম্যানেজার এর ঘাড়ে হাত দিয়ে দাঁড়ায় থাকে। দেইখা কয়েকদিন আমি নিজেই প্যারা খাইসি যে করে কি এরা! টিম মেইট রা এমনিতে খুবই হেল্পফুল। যা খুশি আস্ক করি। বলদের মতন প্রথম ম্যাকবুক পেয়ে এইটাও জিজ্ঞেস করসিলাম যে ব্রিউ কি। কেও প্যারা দেনাই। গ্রোথ হচ্ছে। ভালো প্রজেক্ট পাচ্ছি। ভালোই লাগে সকালে উঠে এইটা ভাবলে যে ইন্টারেস্টিং কাজ কর্তেসি।

একটা ব্যাংকের ব্যাকেন্ড বানানোর মতন স্টেবল জব ছেড়ে আমি এইখানে আসছি শুধু হালাল হারাম চিন্তা করে। এইখানে কোন হারাম কারবার নাই। পুরা কোডবেইজে কোন ইন্টারেস্ট এর হিসাব নাই। আমরা শুধু অনেক অনেক এনলাইসিস আর রিপোর্ট বানানোর টাইপ কাজ করি। অফিসে জামাতে নামাজ হয়। নামাজের জন্য মিটিং সরায়ে দেয়। অজুর জন্য আলাদা জায়গা - বেসিনে করতে হয়না। হজের জন্য ছুটি দেয়। এইগুলো ভালো লাগে। কয়েকটা রিভিউ দেখলাম যে অফিসের পর কেন মানুষ মদ খায়। এইটা কেন সমস্যা বুঝলাম না। খাইতেই পারে। সবাইকে তো আর ধর্ম কর্ম করতে কোম্পানি হায়ার করেনাই। অফিসের পরে নিজেদের মধ্যে মদ খায় না মুরগি খায় তাতে কার কি? গ্লোবাল কোম্পানি। বিদেশি আসে দুইদিন পরপর। মদ না খাইয়া কি ওদের মাম পানি খাওয়াবে? আজকেও দেখলাম দুইটা বিদেশি চুপ চাপ এক কোনায় বসা। কেও চিনিও না। কোন এক্সট্রা খাতির নাই। এইখানে বাঙালি বিদেশি মোটামুটি একই লেভেল ট্রিট করে। ঐদিকে আমার এক্স কোম্পানিতে বিদেশি আসলে পারলে বলতো যে উনার জুতা মুইছা দে সবাই। অনেক অনেক ডিফারেন্ট এক্সপিরিয়েন্স এইটা যে এইখানে এইসব নাই। আপনি না দেখলে বুঝবেন না যে এইখানে নিজেরে মানুষ মনে হয় আমার - আগে যে কমলা ছিলাম সেইটা ফিল করি।

অফিস থেইকা অনেকেই দেখলাম বিদেশে যায়। সবাইকে তো চিনি না। একজনকে চিনতাম আগে থেকেই। উনারে যাইতে দেইখা আমার মনে হইসে উনারে বিদেশ পাঠাইসে কারণ উনারা আসলেও নেক্সট লেভেলের ইঞ্জিনিয়ার। উনাদের বানানো লাইব্রেরী লাখ লাখ মানুষ ব্যবহার করে। বাট আমি এখন হোপফুল যে ৫-৬ বছর কেইচা কাজ করলে আমরাও ওই লেভেল যাইতে পারবো। এইখানে ইন্টারনাল পলিটিক্স নাই যে নিজের লুঙ্গি খুইলা হইলেও আপনারে আটকাবে কেও।

 

এইগুলো তো আপসাইড লিখলাম - ডাউনসাইড নাই তা না।

 

ছুটি চাইলে মাঝে মধ্যেই বলে যে এখন নিইও না পরে নিয়ো। খুবই প্যারা লাগে। আগে যখন জয়েন কোরসি আমাকে বলসিলও যে আনলিমিটেড লিভ পলিসি। কিন্তু কয়েক মাসের মাথায় বলে যে ওইটাও দিবেনা। এইটা খুবই প্যারা লাগসে। ম্যানেজার যাদের ভালো - তাদের এইসব প্যারা নাই শুনসি। কিন্তু আমার তো আছে। আমার প্যারা লাগে যে লিভ অনেক আগে প্ল্যান করা লাগে। ভাই সকালে উইঠা যদি মনে চায় তাহলে লিভ নিতে পারিনা। সারাদিন কাজ না করলেও মিটিং এটেন্ড করতে হয় নামকাওয়াস্তে। এইটা বিরক্তিকর। মাঝে মধ্যে হুদাই পুরা টিমরে মিটিং ডাইকা গ্লাসের মধ্যে লিখে সারাদিন। মনে হয়জে ভাই এই যুগে আইসা আমরা এই কাজটা একটা মিরো বোর্ডেই করতে পারতাম বাসায় বসে। কিন্তু বেশিরভাগ দিন অফিসে না আসলেও কেও কিছু বলেনা। রিমোট করা যায়। যেমন আমি জানি আমি ঈদের অনেক আগেই গ্রামে চলে যাইতে পারবো। এইটা ভাল্লাগে।

বেতন নরমাল টাইম মতন পাই (বাঙাল কোম্পানিতে কাজ না করলে এইটার ভ্যালু বুঝবেন না)। কিন্তু এই বছর প্রথম তিন মাসের ইনক্রিমেন্ট দেনাই। কেন দেনাই সেইটাই বুঝিনাই কেও। তিন মাসের ইনক্রিমেন্ট না দিয়ে মে মাস থেকে দিচ্ছে। মেনে নিসি কিন্তু প্যারা লাগেনই বলব না। এইগুলো নিয়ে প্রশ্ন করা যায়না। কিছু জিজ্ঞেস করলে ভিয়েতনাম এর এইচ আর এর কাছে যাওয়া লাগে লিখিত নিয়ে। একটু রুড কথা বার্তা বলে। তবে সবাই আমরা ধরেই নিসি যে লোকাল কোম্পানির এইচ আর থেকে এইটা তাও ভালো। মানুষজন কোম্পানির পাবলিক থ্রেডেই পুরা এইসব নিয়া মারামারি করে। সিনিয়র রা অনেক সচেতন এবং প্রটেক্ট করার চেষ্টা করে দেখি। যদিও কাজ হয়না। যা কইসি কইসি টাইপ সব ম্যানেজমেন্ট ডিসিশন।

অনেকে দেখলাম বলতেসে প্রভিডেন্ট ফান্ড নাই। এইডি কিছু একটা খাইসে অন্য কোম্পানি থেইকা। গত মাসেই ডিক্লেয়ার করসে যে ফান্ড বানাচ্ছে আর আমরা কত পারসেন্ট দিলে কোম্পানি কত দিবে। আমার কাছে যদিও এইটা একটা মূলা মনে হইসে। ভাই ট্যাকা দিলে এখনই দে। পরে ক্যান? বাংলাদেশে এমনেও এইটা অনেক কোম্পানিতেই নাই। এমনিতে এই মাসে এক্সট্রা পারফরমেন্স বোনাসও দিচ্ছে বললো। যারা অনেকদিন কাজ করে ওরা দেখলাম কয়েক হাজার ডলার এমনেই পাবে। এমনিতে এইখানে বেতন বোনাস স্ট্যান্ডার্ড পলিসি। আমার শুধু মনে হইসে যে আপনি বিড়ি কোম্পানিতে কাজ না করলে মিড লেভেলে এইখানের থেকে বেশি বেতন খুব কম জায়গায় দেয়। স্যামসাং, জিপি, আর কয়েকটা ব্যাংক ছাড়া এইখানে বেতন ভালো। তবে এই কথা নেগেটিভ জায়গায় লিখলাম কারণ এইখানে বেতনের স্কেল নাই। আপনার নিচের পোলাপান আপনার থেকে বেশি বেতন পাইতে পারে এবং পায়। এইটা দেখে প্যারা খাইসি। যারে যেই দামে নেগোশিয়েট করতে পারে টাইপ। এইটা ভালো লাগে নাই। জানলে আমি আরও বেশি নেগোশিয়েট করতাম।

আরেকটা বড় ডাউনসাইড হচ্ছে - আপনি যদি এইখানে পারফর্ম না করেন - তাইলে তেমন ওয়ার্নিং নাই - এক্কেরে পরের দিন ব্যাগ গুছায় বাইর করে দেয়। পুরা আমেরিকান স্টার্টআপ কালচার। এইটা আমার মেনে নিতে কষ্ট হইসে যে জয়েন করার পরেরদিন দেখি আশেপাশের লোকজনরে কোম্পানি ফায়ার করে দিসে আর ওরা নাই এক মিনিট পর থেইকাই। এইটা যদিও বাংলাদেশের থেইকা অন্য দেশে বেসি। কিন্তু জব সিকিউরিটি নাই মনে হয়। মেন্টাল প্যারা লাগে। ৩-৪ দিন ছুটি নিলেও মনে হয় ম্যানেজার পিপ পুপ মাইরা বের করে দিবে। এই প্রসেসটা ভালো লাগেনই।

এইখানে যেইটা আমার বেশি প্যারা লাগে সেইটা হচ্ছে যে আপনার টিম কাজ করে দিনের দিকে কিন্তু মিটিং সব রাতে। সেই হিসেবে ওয়ার্কিং আওয়ার বেড়ে যায় অনেক। কিন্তু এইটা আমি মেনে নিসি কারণ আমি চাইলেও এইসব মিটিং এভয়েড করতে পারি আর কেও কিছু বলবেও না কিন্তু এতে আবার আমার ক্যারিয়ার গ্রোথ হবেনা আর আমার ম্যানেজার আমার কাজ নিজের বইলা বেইচা দিবে। ও হ্যাঁ, এইটাও যে একদমই হয়না তাও না। মাঝে মধ্যে এই ভদ্রলোক মানতেও চায়না যে উনি ৬০ লাইন লিখসে আর আমরা ১২০০+ লাইন লিখসি এক জায়গায় তার মানে এইটা আমাদের কাজ, উনার একলার না। এমনে বলে যেন আমাদের লাগেই নাই সব উনি করে।

শেষ মেশ বলি - ভালো মিল সিস্টেম, খেলার জায়গা, ঘুমানোর জায়গা - এইসব নিয়ে কিছু বললাম না কারণ একটা আমেরিকান কোম্পানি এইগুলো সব দেশেই দেয়। আমার কাছে মনে হইসে এরা আন্তরিক ভাবেই দেয় সব। এইটা ভালো লাগে যে সবাই খুবই হেল্পফুল যেন আপনি আরামসে কাজ করতে পারেন আর কাজেই ফোকাস করতে পারেন। পুরা বাসায় আইসা অফিসের গাড়ি নিয়ে যায় লাগলে। বেশি রাত হইলে উবার ভাড়া দেয়। বিকালে টায়ার্ড লাগলে ঘুমাইতে পুরা বিছানা দেয়। খাবার পছন্দ না হইলে এক্সট্রা মিল নিজেরাই আইনা দেয়। এইটা আমার জন্য নতুন এক্সপিরিয়েন্স। এইজন্য এক্সট্রা থাইকা প্রজেক্ট ডেলিভার করতেও মাঝে মধ্যে প্যারা লাগেনা।

ভালো খারাপ সবই আছে। কিন্তু এমনিতে ভালো কাজের জায়গা আর লোকাল কোম্পানি থেইকা হাজার গুণ ভালো আছি।

 

Comments