ফাউন্ডার ওলি নিজেই রিজাইন করে চলে গেসে

ওলি আহাদ নিজেকে পীর আউলিয়া গোত্রের কেউ মনে করে।

সবাইকে তার মিষ্টি ব্যবহার দিয়ে ভুলিয়ে রাখে কিন্তু কম্পানি চালাবার বেলায় লবডংকা।

একটা এপয়েনমেন্ট লেটার পর্যন্ত দিবে না এত আন প্রফেশনাল এরা।

একমাত্র স্টেবল সোর্স অফ ইনকাম বিকাশ এর প্রজেক্ট। বিকাশ টাকা দিলে বেতন হবে আর দেরি করলে বেতন হবে না।

বুয়েট, আই ইউ টি এবং আইবিএ ছাড়া অন্য কাউকে মানুষ মনে করে না।

শুভদীপ নামে এক বস এর **** মুখে নিয়ে বসে থাকা জুনিয়র ছেলে আছে যার কথায় ওলি আহাদ উঠে আর বসে 

মিটিং এ বলে কম্পানির অবস্থা খারাপ, টাকা নাই কিন্তু কম্পানির টাকায় বিভিন্ন বিদেশি টেক ইভেন্টে ঘুরতে যায় ওলি আহাদ কিন্তু একটা বিজনেস ও আনতে পারে না।

টাকার হিসাব দিতে না পারায় ইনভেস্টর দের সাথে গেঞ্জাম এবং রিজাইন করে ওলি আহাদ। কম্পানি চালাছে শুভদীপ গং রা।

ওলি আহাদ নিয়ম করেছে সে ছাড়া এমএম্পলয়ি রা কেউ আই নিয়ে কেউ সোশাল মিডিয়া তে কথা বলতে পারবে না , টিউটোরিয়াল লিখতে , ভিডিও করতে পারবে না । কারন এ আই তার বাপের সম্পত্তি